অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা করেন নন্দিনী। বছর উনপঞ্চাশের লেখিকা তাঁর কাহিনির বুনন তৈরি করেছেন স্যর টমাস রো'কে কেন্দ্র করে।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা করেন নন্দিনী। বছর উনপঞ্চাশের লেখিকা তাঁর কাহিনির বুনন তৈরি করেছেন স্যর টমাস রো'কে কেন্দ্র করে। স্যর টমাস রো সতেরো শতকে ভারতে এসেছিলেন ব্রিটিশের দূত হয়ে। নন্দানীর বইটি ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে লন্ডনে। এরপরেই তাকে ব্রিটিশ অ্যাকাডেমি বুক প্রাইজে মনোনীত করা হয়।
ব্রিটিশ অ্যাকাডেমির চেয়ারম্যান চার্লস ট্রিপ বলেন, নন্দিনী তাঁর ‘কোর্টিং ইন্ডিয়া: ইংল্যান্ড, মুঘল ইন্ডিয়া অ্যান্ড দ্য অরিজিনস অফ এম্পায়ার’ বইটিতে ভারত ও ব্রিটিশ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, আধিকারিক এবং বণিকদের প্রসঙ্গ তুলে সেই সময়কার এক অজানা তথ্য তুলে ধরেছেন। সেই সঙ্গে তথকালীন ভারতবর্ষে মুঘল রাজনীতির উত্থান ও পতন খুব সুন্দরভাবে তিনি তাঁর বইয়ে অ্যাখ্যায়িত করেছেন।
ব্রিটিশ অ্যাকাডেমির ১১ তম বর্ষে সম্মানিত হলেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভুত লেখিকা। ব্রিটিশ অ্যাকাডেমির প্রেসিডেন্ট জুলিয়া ব্ল্যাক জানিয়েছেন, ভাল লেখার মূল্যায়ন করে ব্রিটিশ অ্যাকাডেমি। সেখানে সভ্যতা, সংস্কৃতি আলাদা করে বিচার করা হয় না। নন্দিনীর লেখা বইটিতে ঐতিহ্যের দিকগুলি আলোকপাত করা হয়েছে।
নন্দিনীর জন্ম ভারতে। তিনি কলকাতার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী। সেখান থেকে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতক হন। এরপর তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ করেন। পরবর্তীকালে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে থেকে এম.ফিল এবং পিএইচডি করেন। লিভারপুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপক হিসেবে বহু বছর কর্মরত ছিলেন নন্দিনী। পরে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা শুরু করেন।
![]() |
পুরস্কার বিজয়ী লেখিকা নন্দিনী দাস ও তাঁর বই। |
ব্রিটেনে সাহিত্যে সেরা পুরস্কার জিতে নিলেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত। ২০২৩ সালের ব্রিটিশ অ্যাকাডেমি বুক প্রাইজ (2023 British Academy Book Prize) জিতপুলেন ভারতীয় বংশোদ্ভুত লেখিকা নন্দিনী দাস। তাঁর লেখা ‘কোর্টিং ইন্ডিয়া: ইংল্যান্ড, মুঘল ইন্ডিয়া অ্যান্ড দ্য অরিজিনস অফ এম্পায়ার’ ( Courting India: England, Mughal India and the Origins of Empire) বইটির জন্য এই সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। তিনি ব্রিটিশ অ্যাকাডেমি বুক অ্যাওয়ার্ডে মনোনীতি হওয়ার জন্য শংসাপত্র ছাড়াও পাবেন আর্থিক পুরস্কারও।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা করেন নন্দিনী। বছর উনপঞ্চাশের লেখিকা তাঁর কাহিনির বুনন তৈরি করেছেন স্যর টমাস রো'কে কেন্দ্র করে। স্যর টমাস রো সতেরো শতকে ভারতে এসেছিলেন ব্রিটিশের দূত হয়ে। নন্দানীর বইটি ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে লন্ডনে। এরপরেই তাকে ব্রিটিশ অ্যাকাডেমি বুক প্রাইজে মনোনীত করা হয়।
ব্রিটিশ অ্যাকাডেমির চেয়ারম্যান চার্লস ট্রিপ বলেন, নন্দিনী তাঁর ‘কোর্টিং ইন্ডিয়া: ইংল্যান্ড, মুঘল ইন্ডিয়া অ্যান্ড দ্য অরিজিনস অফ এম্পায়ার’ বইটিতে ভারত ও ব্রিটিশ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, আধিকারিক এবং বণিকদের প্রসঙ্গ তুলে সেই সময়কার এক অজানা তথ্য তুলে ধরেছেন। সেই সঙ্গে তথকালীন ভারতবর্ষে মুঘল রাজনীতির উত্থান ও পতন খুব সুন্দরভাবে তিনি তাঁর বইয়ে অ্যাখ্যায়িত করেছেন।
ব্রিটিশ অ্যাকাডেমির ১১ তম বর্ষে সম্মানিত হলেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভুত লেখিকা। ব্রিটিশ অ্যাকাডেমির প্রেসিডেন্ট জুলিয়া ব্ল্যাক জানিয়েছেন, ভাল লেখার মূল্যায়ন করে ব্রিটিশ অ্যাকাডেমি। সেখানে সভ্যতা, সংস্কৃতি আলাদা করে বিচার করা হয় না। নন্দিনীর লেখা বইটিতে ঐতিহ্যের দিকগুলি আলোকপাত করা হয়েছে।
নন্দিনীর জন্ম ভারতে। তিনি কলকাতার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী। সেখান থেকে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতক হন। এরপর তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ করেন। পরবর্তীকালে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে থেকে এম.ফিল এবং পিএইচডি করেন। লিভারপুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপক হিসেবে বহু বছর কর্মরত ছিলেন নন্দিনী। পরে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা শুরু করেন।
বইতন্ত্র ডেস্ক
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন