একটি খারাপ গল্প : এক যে আছে রঞ্জনা

কিছুক্ষণ এমন চলার পর কাকিমা আমার হাত দুটো টেনে ওর বুকের ওপর নিয়ে গিয়ে চেপে ধরল। তখন টাওয়েলটা নীচে খসে পড়েছে।

একটি খারপ গল্প : এক যে আছে রঞ্জনা


চলুন না, দুদিন মন্দারমনি ঘুরে আসি।

কথাটা শুনেই তড়াক করে মাথা গরম হয়ে গেল। মনেমনে বললুম, কেন রে আমার কপালে কি বেশ্যা লেখা রয়েছে। মেরেকেটে মাত্র মিনিট পনেরোর আলাপে আমার পাশের সিটে বসে ভদ্রলোক (?) অম্লান বদনে আমাকে প্রস্তাবটা দিয়ে ফেলল।

ব্যারাকপুর গেছিলাম এজেন্সির একটা কাজে। এই তো, এজেন্সি শুনেই আবার আপনারাও ভেবে ফেললেন এসকর্ট এজেন্সি। ধুততরি, সে সব কিছু নয়। আমি একটা বিজ্ঞাপন এজেন্সিতে কাজ করি। তিনমাস হল কাজটাতে ঢুকেছি। আপাতত দুটো কোম্পানির সঙ্গে ডিলের দায়িত্ব পড়েছে। তার একটা ব্যারাকপুরে। এটা মহিলাদের হোসিয়ারি, মানে প্যান্টি-ব্রেসিয়ার বানায়। তো সেই কোম্পানির সঙ্গে আজ একটা মিটিং ছিল। মিটিং তো বাল হল, আধ-দামড়া মার্কেটিং ম্যানেজারটা ঘন্টা দুই ধরে ভাট বকে গেল আর চোখ দিয়ে চাখল। হয়তো সুযোগ দিলে...

সে যাই হোক, সেই অফিস থেকে বেরিয়েই সামনে এই বাসটা পেয়ে গেছিলাম। কন্ডাক্টর 'রবীন্দ্র সরণ-রবীন্দ্র সরণ' বলে চেঁচাচ্ছিল। আমাকেও রবীন্দ্র সদনই যেতে হবে। সাতপাঁচ না ভেবে উঠে পড়েছি। ভালোই হয়েছে, ট্রেন-বাস পাল্টানো ঝক্কি নেই।

সরকারি বাস। লজঝড়ে। তবে সাধারণ লোকাল রুটের বাসগুলোর মতো নয়। থ্রি-টু সিটের বাস। লেডিস বা কমন বলে আলাদা কোনও ব্যাপার নেই। যেমন দূরপাল্লারগুলো হয়। সিটের আবার নম্বর আছে, মানে কোনও সময় ছিল। এখন অস্পষ্ট হয়ে গেছে। দূরপাল্লার এমন বাতিল হয়ে যাওয়া বাস মাঝেসাঝে লোকালে নামিয়ে দেওয়া হয়। কোনও নির্দিষ্ট টাইম নয়, খেয়াল-খুশি মতো চলে বাসগুলো। আমি একটা টু-সিটে জানালার ধারে বসার জায়গা পেয়ে গেছি উঠেই। আমার পাশের পুরুষ যাত্রীটি উঠল বরাহনগর থেকে। আরও দুটো জায়গা খালি থাকতেও তিনি আমার পাশে এসে বসেছেন।

ঘটনাটা ঘটল শ্যামবাজার পার করে। এক মত্ত যাত্রী বাসে উঠে একেবারে দরজার পাদানিতে বসে পড়ল। ততক্ষণে বাসটা বেশ ফাঁকা হয়ে গেছে। কয়েকটা সিটও ফাঁকা। চলন্ত বাসে একটা মাতালের দরজার পাদানিতে বসে থাকা নিরাপদ নয়। কিছু ঘটলে মাঝপথে যাত্রীদের হয়রানি তো বটেই, ড্রাইভার-কন্ডাক্টরকে নিয়েই টানাটানি হবে। স্বাভাবিক ভাবেই কন্ডাক্টর মৃদুস্বরে মাতাল লোকটিকে পাদানি ছেড়ে উঠে এসে সিটে বসতে বলল। সে কর্ণপাত করল না। কন্ডাক্টর আরও কয়েকবার অনুনয়-বিনয় করল, ড্রাইভারও বাস চালাতে চালাতে খেঁকরে দিল বারকয়েক।

একটি খারপ গল্প : এক যে আছে রঞ্জনা ২


দেখতে দেখতে একসময় দু'একজন যাত্রীও কন্ডাক্টর-ড্রাইভারকে সমর্থন করে মত্তকে উঠে আসতে বলল। তখন জোর পেয়ে কন্ডাক্টর বলেই ফেলল, হয় ভিতরে উঠে আসো, নয়তো বাস থেকে নেমে যাও।

আর তাতেই যেন আগুনে ঘি পড়ল। চরম অপমানিত মত্ত যাত্রী উঠে এসে সটান কন্ডাক্টরকে সামনে দাঁড়িয়ে হুঙ্কার দিল, "বাস কি তোর বাবার?"

কোনঠাসা ভদ্র সরকারি চাকুরে কন্ডাক্টরকে হেনস্থার হাত থেকে বাঁচাতে কয়েকজন যুবক প্রতিবাদী যাত্রী রুখে দাঁড়াল। আমার মতো জনাকয়েক মহিলা যাত্রীও জায়গায় বসে বসেই 'নামিয়ে দিন, নামিয়ে দিন' বলে প্রতিবাদ করতে থাকলো। তাতে তাল দিতে থাকল আমার পাশের যাত্রীটিও।

এইখানেই আমার সঙ্গে তার কথা বলা শুরু। মানে গায়ে পড়ে আলাপ জমানো। বাস সাড়ে তিন কিলোমিটার পার করার আগেই জেনে নিল আমার আদ্যপ্রান্ত। যদিও একটিও সত্যি কথা বলিনি। যেচে জানিয়েছে নিজের কথাও, অবশ্যই সেগুলোও সব সত্যি নয়। এরপরই তার সেই মন্দারমনি যাওয়ার প্রস্তাব।

রাগ সামলে বললাম, দিঘা নয় কেন?

লোকটি বলল, দিঘা হতে পারে, তবে ওখানে বড় ভিড়ভাট্টা। আজকাল আর ভাল লাগে না। বরং মন্দারমনি অনেক সেফ। যাবেন?

বাসে আধঘণ্টার আলাপে কী কাউকে এমন প্রস্তাব দেওয়া যায়! হয়তো যায়। কেউ কেউ তাতে রাজিও হয় হয়তো। না হলে এই লোকটি আমাকেই কি প্রথম এভাবে বেড়াতে যাওয়ার কথা বলতে সাহস পেল? তাছাড়া অন্যায় কী আছে? উদ্দেশ্য যখন একটাই, তাতে দশ মিনিট কিংবা দশ মাসের আলাপের প্রার্থক্য কোথায়? যদি চেনা-বোঝা-প্রেমের কথাই বলেন, দশবছরের সম্পর্কে এক বিছানায় শুয়ে উত্তর খুঁজতে হয় না কি কোনও নারী বা পুরুষকে?
আচ্ছা যদি আমিই লোকটিকে একই প্রস্তাব দিতাম? সে আমাকে নির্ঘাত বাজে মেয়ে ভাবত। আবার হয় তো ভাবতো না। এটা ঠিক, লোকটি এই পরিবেশে যে ভাবে সোজাসুজি বলে দিল, আমি সেটা পারতাম না। আমি নারী। মোহিনীর জাল বিছাতে হত। আমার কি শুধু মন থাকতে হবে? শরীরের তৃষ্ণা থাকা দোষের? এটা নিজেকে বোঝানোর চেষ্টা মানে নিজেকেই ঠকানো। নিজের সঙ্গে মিথ্যা বলা।

ওই যে সামনের সিটে যে বৌদি ডাগর চোখে সবদিকে নজর ঘোরাচ্ছে, অথচ কারও চোখে সরাসরি চোখ ফেলছে না, তার কি ইচ্ছা করে না? আমার চোখ তো বলছে পাশের বাড়ির ঠাকুরপোরকে সব সুযোগই দেবে, তবে আড়ালে। তা তো নিশ্চই। এটা তো তার একান্ত ব্যক্তিগত, হাট করার বিষয় নয়। এটার মানেই উনি খারাপ, তাই বা বলি কী ভাবে? অনেক ভেবেচিন্তেও তো এমন কোনও সিদ্ধান্তে আসতে পারিনি।

আমাদের প্রতিবেশী সিউলি বৌদি যেমন। নিপাট গৃহবধূ। ঠান্ডা প্রকৃতির বলেই পরিচিত। খুব মিশুকে। সবতেই একটা রুচিশীল ছাপ। লাজুক প্রকৃতির। একবার পাড়ার একটা বিয়ের কনেযাত্রীতে আমরা মধ‌্যমগ্রামের দিকে গেছিলাম। জায়গাটা বেশ ভিতরদিকে, গ্রাম গ্রাম মতো। খেতে বসার আগে বাড়ির পিছনে কলাবাগানে টয়লেট করতে গিয়ে সেই দৃশ‌্যটা দেখে ফেলেছিলাম। আবছা অন্ধকারেও চিনতে পেরেছিলাম সিউলি বৌদিকে। ছেলেটাকেও চিনেছিলাম। বিয়ের দিন বরযাত্রীতে গেছিল। খুব ঘ‌্যাম নিয়ে বসেছিল। 

বরং এই ক্ষনিকের সহযাত্রীটি অনেক ভাল বলতে হবে। আসল কথাটা তাড়াতাড়ি বলে দিতে পড়েছে।

একটি খারপ গল্প : এক যে আছে রঞ্জনা ৫


অংশু তো ছ'মাসেও বলতে পারেনি। পেটে খিদে মুখে লাজ। আমার আর ভাল লাগছিল না। শেষে পাড়ে বসে সূর্য ডোবা দেখার বাহানা করে ওকে ডায়মন্ড হারবার নিয়ে গেলাম। ট্রেন থেকে নেমে এমন শরীর খারাপের অভিনয় করলাম যে ও ঘন্টা তিনেকের জন্য একটা হোটেল নিতে বাধ্য হল। তারপর? সেটাও খুলে বলতে হবে! বললাম পিঠটা ডলে দাও না, খুব ব‌্যাথা করছে। শত হলেও মানুষ তো, তাতেই ওর শরীর জেগে গেল। 

ওকে না দেখলে বুঝতাম না ছেলেরা এত আনাড়ি হয়।  খুব ভয় পেয়ে গিয়ে বলেছিল, যদি পেটে বাচ্চা এসে যায়!

আমি নাক নেড়ে দিয়ে বলেছিলাম, কচি খোকা সোনা, আমি তোমায় আমাকে বিয়ের জন‌্যে জোর করব না।

তারপর দু'মাসের মধ্যে তিনবার নিজেই জায়গার ব্যবস্থা করেছে। বাঘ যেমন রক্ততের স্বেবাদ পেলে....। এই ছেলেটার টানে পড়েছি। সে অন্য বিষয়, অন্য কারণ।

ক্লাস ইলেভেনে পড়তে শৈবাল স্যারের সঙ্গে প্রথমবার হয়েছিল। স্যার মোটেই আমাকে জোর করেনি। প্রচণ্ড আকর্ষণ ছিল ছেলেটার। তা আমি অঙ্ক ঠিক করতে আমাকে কিস করেছিল শৈবালদা। বেশ অনেক্ষণ। তারপর ওর হাতগুলো উঠে এসেছিল আমার বুকে। আমি তখন প্রায় অবশ। আষ্টেপিষ্টে শৈবালদাকে জড়িয়ে ধরেছি। বেশ টের পাচ্ছিলাম, ট্রাউজারের ভিতর দিয়ে ওর উত্তেজিত পুরুষাঙ্গ আমার মোক্ষম জায়গায় গুঁতো মারছে। আমি সেখানেও একবার চুমু খেলাম। শৈবালদার হাত দুটো তখন পেঁচিয়ে আমার নিতম্বে খেলা করছে। কিন্তু, সেদিন সবটা হয়নি। আমার পিরিয়ড চলছিল। তবে অমন ব্যাপার শৈবালদার সঙ্গে একবারই হয়েছিল।

আমি তো বাবা এই লোকটাকে বরং সৎই বলবো। সরাসরি যা বলার বলেছে। মন্দারমনি গিয়ে যে পাশে বসে শুধু সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে থাকবে তা তো নয়, আর আমিও ন্যাকা নই। বাসে পাশের সিটে ঠ্যাং ছড়িয়ে বসে পুরুষ যাত্রীগুলো যেভাবে বুকে কনুই মারে বা ভীড় বাসে নিতম্বে হাত বুলিয়ে সরে পড়ে, তার থেকে মন্দারমনি বেড়াতে নিয়ে গিয়ে সঙ্গম করার সরাসরি প্রস্তাব ঢের ভালো। তাতে প্রবঞ্চনা থাকে না।

কনুই মারার কথা বলতে অনেকদিন আগের একটা কথা মনে পড়ে গেল। আমি তখন কলেজে পড়ি। কোচিং পড়ে সন্ধ্যে নাগাদ বাসে ফিরছিলাম। আমার সামনের একটা সিট ফাঁকা হতে বসার প্রস্তুতি নিচ্ছি এক মহিলা ডজ করে এসে বসে পড়ল। ক্লান্ত ছিলাম। তাই আর ঝামেলা করলাম না।

একটু পরেই মহিলার অস্বস্তি খেয়াল করলাম। এরপরেই দেখলাম তার পাশের সিটে বসা কবি-কবি ভাব পুরুষযাত্রীটি নিজের শান্তিনিকেতনি ঝোলা ব্যাগ চাপা দিয়ে মহিলার বাম উরুতে হাত বোলাতে বোলাতে একবারে যোনি পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়ার চেষ্টা করছে।

এমন দৃশ্য দেখে আমার গা ঘিনঘিন করে উঠল। আবার খুব হাসিও পেল। ওই মহিলা টপকে এসে বসে না পড়লে এই অবস্থা আমার হত।

ওটা অসভ্যতা। নিম্নরুচি। অসহায় পরিস্থিতির অন্যায় সুযোগ নেওয়া। দিন বদলেছে, ওইসব পুরুষের মনোভাব পাল্টায়নি।

তবে বেলা কাকিমার কথা ভাবলে খারাপ লাগে আজও। বেলা কাকিমার বর ফোর্সে চাকরি করত। বেশিরভাগ সময়ই বাড়ির বাইরে থাকে। বাচ্চাকাচ্চা নেই। কাকিমার বছর তিরিশের ভরা যৌবন শরীরটা দিনের পর দিন উপশি থাকত। আর যেহেতু নিপাট গৃহবধূ তাই বাড়ির বাইরে মেলামেশার খুব একটা সুযোগ ছিল না।

একটি খারপ গল্প : এক যে আছে রঞ্জনা ৪


একবার হল কী, দোল খেলার পর কাকিমা বলল, চল এত রঙ মেখে আর ঘরে ঢুকতে হবে না, আমার ঘরে চান করে দুপুরে খেয়ে নিবি।

কাকিমা আগে ঢুকল বাথরুমে। আমি ড্রয়িং রুমে একটা চেয়ার বসলাম। বাথরুম থেকে শাওয়ার শব্দ আসছে। আর কাকিমার হাতের চুড়িগাছার খনখন। হঠাৎ কাকিমা বাথরুমের দরজাটা ফাঁক করে বলল, "আয়তো, একটু পিঠটা ছোবড়া দিয়ে ডলে দিবি? হাত পাচ্ছি না।"
আমি না করলাম না। যে আর এমন কী, একটা মেয়ে একটা মেয়ের পিঠ তো ডলে দিতেই পারে। আমি বাথরুমে ঢুকে পড়লাম নির্দ্বিধায়। কাকিমার নিম্নাঙ্গে রঙ মাখা ভিজে সায়া গায়ের সঙ্গে লেপ্টে। স্তন যুগল টাওয়েলে ঢেকে হাত দিয়ে চাপা। আমি লুফায় বডি ওয়াশ ঢেলে কাকিমার পিঠে চেপেচেপে ঘষতে লাগলাম। 

কিছুক্ষণ এমন চলার পর কাকিমা আমার হাত দুটো টেনে ওর বুকের ওপর নিয়ে গিয়ে চেপে ধরল। তখন টাওয়েলটা নীচে খসে পড়েছে।

কারও মুখে কোনও কথা নেই।

একসময় খেয়াল হল আমার গায়ে কোনও কাপড় নেই। কাকিমাও সম্পূর্ণ উলঙ্গ। কেন জানি না, আমার কোনও অস্বস্তি হচ্ছিল না। বরং খুব ভাল লাগছিল। সেদিন কাকিমার বাড়িতেই দুপুরের খাওয়া-দাওয়ার পর আরেকবার হয়েছিল।

এর মাস তিনেক পর কাকু ফিরে কাকিমাকে নিয়ে তার কর্মস্থলে চলে যায়। আর কখনও সেই কাকিমার সঙ্গে যোগাযোগ হয়নি।

বেশ কিছুক্ষণ অন্যমনস্ক হয়ে বাইরে দেখছিলাম। পড়ন্ত বিকেলে ক্রমে ঘরমুখো মানুষের ভিড়ে কোলাহল মুখর হয়ে শহর। আমার পাশের যাত্রীর কথায় সম্বিৎ ফিরল। -আমি মৌলালি নামবো। বলল যাত্রী।

আমি তার দিকে নিরুত্তরে তাকালাম।

সে পকেট থেকে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে বলল, এটা রাখুন। কখনও ইচ্ছে হলে ফোন করবেন। আমি লোকটা খারাপ নয়।

আমি কার্ডটা হাতে নিয়ে ঘাড় নেড়ে হাসলাম।

অনেক বছর আগে আর্চিস-এর গ্রিটিং কার্ড হাতে দিয়ে একটা কিশোর ছেলে এই কথাটাই বলেছিল, আমি খারাপ ছেলে নয়। তারপর অন্ধকার সিনেমা হলে তিন ঘণ্টা তার হাত আমার সর্বাঙ্গ ছুঁয়েছে। আমাকে ভিজিয়ে দিয়েছে। তাতে কি ছেলেটা খারাপ হয়ে গেছিল?

এক্সাইড মোড়ে নেমে দেখলাম অংশু বাসস্ট্যান্ডেই দাঁড়িয়ে আছে। পরশুদিন ফোনে কথার সময় আন্দাজ করে এই সময়টাই ঠিক হয়েছিল দেখা করার জন্য।
নন্দন চত্বরে ক্যাফেটেরিয়ায় চায়ের অর্ডার দিয়ে ব্যাগ থেকে টাকা বার করতে গিয়ে খেয়াল হল বাসযাত্রীর দেওয়া ভিজিটিং কার্ডটা হারিয়ে ফেলেছি।

AI generated images.

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন