সংবাদ শিরোনামে কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যমের India@100: Envisioning Tomorrow’s Economic Powerhouse বইটি। মেয়াদ শেষ হওয়ার মাত্র ছ’মাস আগে আন্তর্জাতিক অর্থ ভান্ডারে (আইএমএফ) ভারতের এগ্জিকিউটিভ ডিরেক্টরের পদ থেকে কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যন বরখাস্ত করেছে কেন্দ্র। যিনি অতীতে মোদী সরকারের মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টা ছিলেন।একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, রাষ্ট্রায়ত্ত ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক সুব্রহ্মণ্যনের বইটির প্রায় দু’লক্ষ কপি অর্ডার দিয়েছিল। যার মোট দাম ৭.২৫ কোটি টাকা। বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কিন্তু কী আছে এই বইটিতে?
বইয়ের নাম: India@100: Envisioning Tomorrow’s Economic Powerhouse
লেখক: কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যম
প্রকাশক: রূপা পাবলিকেশনস
প্রকাশকাল: ২০২৪
বইয়ের সারাংশ:
India@100 বইটিতে ভারতের স্বাধীনতার শতবর্ষ উপলক্ষে ২০৪৭ সালের মধ্যে দেশকে একটি ৫ ট্রিলিয়ন ডলারে অর্থনীতিতে পরিণত করার লক্ষ্যে একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ উপস্থাপন করা হয়েছে। লেখক কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যম, যিনি ভারতের প্রাক্তন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা, এই বইটিতে ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য চারটি মূল স্তম্ভের উপর জোর দিয়েছেন। এগুলি হল–
ম্যাক্রোইকোনমিক উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব
সামাজিক ও অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তির জন্য মাইক্রোইকোনমিক নীতিমালা
নৈতিক সম্পদ সৃষ্টির দৃষ্টিভঙ্গি
বিনিয়োগ দ্বারা উদ্দীপিত একটি সদাচারী চক্রের কৌশল
বইটিতে এই স্তম্ভগুলির প্রতিটির মধ্যে প্রয়োজনীয় নীতিগত পছন্দ এবং সংস্কারের ক্ষেত্রগুলি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
বইটির পর্যালোচনা:
India@100 একটি সুপরিকল্পিত এবং তথ্যসমৃদ্ধ গ্রন্থ, যেখানে ভারতের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। লেখক সুব্রহ্মণ্যম তার অভিজ্ঞতা এবং গবেষণার মাধ্যমে ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য একটি বাস্তবসম্মত এবং অর্জনযোগ্য পরিকল্পনা উপস্থাপন করেছেন।
বইটির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, এটি শুধুমাত্র অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান নয়, বরং সামাজিক অন্তর্ভুক্তি, নৈতিক সম্পদ সৃষ্টি এবং বিনিয়োগের মাধ্যমে একটি সদাচারী চক্র গঠনের উপর জোর দেয়। লেখক ভারতের বিচারব্যবস্থা এবং প্রশাসনিক কাঠামোর সংস্কারের প্রয়োজনীয়তাও তুলে ধরেছেন, যা অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য।
পাঠকদের জন্য বইটি সহজবোধ্য ভাষায় লেখা হয়েছে, যাতে অর্থনীতির জটিল ধারণাগুলি সহজে বোঝা যায়। এটি অর্থনীতি, নীতিনির্ধারণ এবং ভারতের ভবিষ্যৎ উন্নয়নে আগ্রহী সকলের জন্য একটি মূল্যবান পাঠ্য।
রেটিং: ৫ এর মধ্যে ৪.৫
যদি আপনি ভারতের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ, নীতিনির্ধারণ এবং উন্নয়নের কৌশল সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন, তবে India@100 বইটি আপনার জন্য অবশ্যপাঠ্য।
India@100: Envisioning Tomorrow’s Economic Powerhouse বইটি শুধুমাত্র একটি অর্থনৈতিক রূপরেখা নয়—এটি ভারত নামক রাষ্ট্রের সম্ভাব্য ভবিষ্যতের একটি দূরদর্শী চিত্র। কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যম বইটিতে দেখিয়েছেন, কিভাবে সঠিক অর্থনৈতিক নীতি, কাঠামোগত সংস্কার এবং জনঅংশগ্রহণের ভিত্তিতে ভারত ২০৪৭ সালের মধ্যে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হতে পারে।
বইটির কিছু মূল বিষয়:
১. নীতিগত ধ্রুবতারার মতো স্থিতিশীলতা:
সুব্রহ্মণ্যম ব্যাখ্যা করেছেন, একটি দেশের দীর্ঘমেয়াদি প্রবৃদ্ধি তখনই সম্ভব, যখন সরকার নীতিগতভাবে স্থির থাকে। তিনি ভারতের প্রাকৃতিক সম্পদ, যুব জনগোষ্ঠী এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতিকে মূল চালিকা শক্তি হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
২. নৈতিক সম্পদ সৃষ্টির ধারণা:
এই ধারণাটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। লেখক বলেছেন, শুধুমাত্র অর্থ উপার্জন নয়– নৈতিকতার ভিত্তিতে সম্পদ সৃষ্টিই একটি সভ্য রাষ্ট্রের প্রকৃত রূপ। এর মাধ্যমে দুর্নীতিমুক্ত, স্থিতিশীল এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতির পথ সুগম হয়।
৩. ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্টের গুরুত্ব:
বইতে বর্ণনা করা হয়েছে, কিভাবে সরকারি বিনিয়োগ ও বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী আর্থিক কাঠামো গড়া সম্ভব। উৎপাদন ও পরিষেবা খাতে ভারসাম্য বজায় রেখে কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির উপায় বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
৪. রুল অব ল এবং প্রশাসনিক সংস্কার:
লেখক মনে করেন, আইনের শাসন এবং জবাবদিহিতামূলক প্রশাসন ছাড়া কোনও অর্থনৈতিক রূপরেখা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে না। বিচার ব্যবস্থার দক্ষতা, কর ব্যবস্থার সরলতা এবং পলিসি এক্সিকিউশনের দক্ষতাকে গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হিসেবে উপস্থাপন করেছেন।
লেখকের দৃষ্টিভঙ্গি ও উদ্দেশ্য:
কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যম একজন অর্থনীতিবিদ হিসেবে শুধু সংখ্যাতত্ত্ব বা জিডিপি বৃদ্ধির দিকেই মনোযোগ দেননি। বরং তিনি অর্থনীতিকে একটি বহুমাত্রিক জীবন্ত কাঠামো হিসেবে দেখেছেন– যার মধ্যে রয়েছে সংস্কৃতি, প্রশাসন, নাগরিক মূল্যবোধ এবং বিশ্ব রাজনীতির প্রতিক্রিয়াশীলতা। তিনি ভারতের অতীত ব্যর্থতা ও সাফল্য উভয়কেই সততার সঙ্গে বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতের জন্য যুক্তিসঙ্গত এবং বাস্তবসম্মত পথনির্দেশ তৈরি করেছেন।
India@100 বইটি পাঠকদের মধ্যে চিন্তার খোরাক যোগায়। যারা ভারতের সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীরভাবে ভাবেন– যেমন, নীতিনির্ধারক, শিক্ষার্থী, গবেষক, রাজনীতিক বা সচেতন নাগরিক, এটি তাঁদের জন্য এটি এক অনন্য পুস্তক। বইটি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছে এবং নীতি প্রণয়ন ও বাজেট পরিকল্পনার ক্ষেত্রেও রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
India@100 বইটি কেবল একটি ভবিষ্যৎ দৃষ্টির দলিল নয়, বরং একটি নৈতিক, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও শক্তিশালী ভারত গড়ার রূপরেখা। সুব্রহ্মণ্যমের লেখায় যে দূরদর্শিতা এবং গভীর গবেষণার সমন্বয় দেখা যায়, তা বিরল। যারা আজকের সিদ্ধান্ত দিয়ে আগামী প্রজন্মের ভবিষ্যৎ নির্মাণ করতে চান, তাদের জন্য এই বইটি একেবারে অপরিহার্য।
বইয়ের নাম: India@100: Envisioning Tomorrow’s Economic Powerhouse
লেখক: কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যম
প্রকাশক: রূপা পাবলিকেশনস
প্রকাশকাল: ২০২৪
বইয়ের সারাংশ:
India@100 বইটিতে ভারতের স্বাধীনতার শতবর্ষ উপলক্ষে ২০৪৭ সালের মধ্যে দেশকে একটি ৫ ট্রিলিয়ন ডলারে অর্থনীতিতে পরিণত করার লক্ষ্যে একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ উপস্থাপন করা হয়েছে। লেখক কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যম, যিনি ভারতের প্রাক্তন মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা, এই বইটিতে ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য চারটি মূল স্তম্ভের উপর জোর দিয়েছেন। এগুলি হল–
ম্যাক্রোইকোনমিক উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব
সামাজিক ও অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তির জন্য মাইক্রোইকোনমিক নীতিমালা
নৈতিক সম্পদ সৃষ্টির দৃষ্টিভঙ্গি
বিনিয়োগ দ্বারা উদ্দীপিত একটি সদাচারী চক্রের কৌশল
বইটিতে এই স্তম্ভগুলির প্রতিটির মধ্যে প্রয়োজনীয় নীতিগত পছন্দ এবং সংস্কারের ক্ষেত্রগুলি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
বইটির পর্যালোচনা:
India@100 একটি সুপরিকল্পিত এবং তথ্যসমৃদ্ধ গ্রন্থ, যেখানে ভারতের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। লেখক সুব্রহ্মণ্যম তার অভিজ্ঞতা এবং গবেষণার মাধ্যমে ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য একটি বাস্তবসম্মত এবং অর্জনযোগ্য পরিকল্পনা উপস্থাপন করেছেন।
বইটির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, এটি শুধুমাত্র অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান নয়, বরং সামাজিক অন্তর্ভুক্তি, নৈতিক সম্পদ সৃষ্টি এবং বিনিয়োগের মাধ্যমে একটি সদাচারী চক্র গঠনের উপর জোর দেয়। লেখক ভারতের বিচারব্যবস্থা এবং প্রশাসনিক কাঠামোর সংস্কারের প্রয়োজনীয়তাও তুলে ধরেছেন, যা অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য।
পাঠকদের জন্য বইটি সহজবোধ্য ভাষায় লেখা হয়েছে, যাতে অর্থনীতির জটিল ধারণাগুলি সহজে বোঝা যায়। এটি অর্থনীতি, নীতিনির্ধারণ এবং ভারতের ভবিষ্যৎ উন্নয়নে আগ্রহী সকলের জন্য একটি মূল্যবান পাঠ্য।
রেটিং: ৫ এর মধ্যে ৪.৫
যদি আপনি ভারতের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ, নীতিনির্ধারণ এবং উন্নয়নের কৌশল সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন, তবে India@100 বইটি আপনার জন্য অবশ্যপাঠ্য।
India@100: Envisioning Tomorrow’s Economic Powerhouse বইটি শুধুমাত্র একটি অর্থনৈতিক রূপরেখা নয়—এটি ভারত নামক রাষ্ট্রের সম্ভাব্য ভবিষ্যতের একটি দূরদর্শী চিত্র। কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যম বইটিতে দেখিয়েছেন, কিভাবে সঠিক অর্থনৈতিক নীতি, কাঠামোগত সংস্কার এবং জনঅংশগ্রহণের ভিত্তিতে ভারত ২০৪৭ সালের মধ্যে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হতে পারে।
বইটির কিছু মূল বিষয়:
১. নীতিগত ধ্রুবতারার মতো স্থিতিশীলতা:
সুব্রহ্মণ্যম ব্যাখ্যা করেছেন, একটি দেশের দীর্ঘমেয়াদি প্রবৃদ্ধি তখনই সম্ভব, যখন সরকার নীতিগতভাবে স্থির থাকে। তিনি ভারতের প্রাকৃতিক সম্পদ, যুব জনগোষ্ঠী এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতিকে মূল চালিকা শক্তি হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
২. নৈতিক সম্পদ সৃষ্টির ধারণা:
এই ধারণাটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। লেখক বলেছেন, শুধুমাত্র অর্থ উপার্জন নয়– নৈতিকতার ভিত্তিতে সম্পদ সৃষ্টিই একটি সভ্য রাষ্ট্রের প্রকৃত রূপ। এর মাধ্যমে দুর্নীতিমুক্ত, স্থিতিশীল এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতির পথ সুগম হয়।
৩. ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্টের গুরুত্ব:
বইতে বর্ণনা করা হয়েছে, কিভাবে সরকারি বিনিয়োগ ও বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী আর্থিক কাঠামো গড়া সম্ভব। উৎপাদন ও পরিষেবা খাতে ভারসাম্য বজায় রেখে কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির উপায় বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
৪. রুল অব ল এবং প্রশাসনিক সংস্কার:
লেখক মনে করেন, আইনের শাসন এবং জবাবদিহিতামূলক প্রশাসন ছাড়া কোনও অর্থনৈতিক রূপরেখা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে না। বিচার ব্যবস্থার দক্ষতা, কর ব্যবস্থার সরলতা এবং পলিসি এক্সিকিউশনের দক্ষতাকে গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হিসেবে উপস্থাপন করেছেন।
লেখকের দৃষ্টিভঙ্গি ও উদ্দেশ্য:
কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যম একজন অর্থনীতিবিদ হিসেবে শুধু সংখ্যাতত্ত্ব বা জিডিপি বৃদ্ধির দিকেই মনোযোগ দেননি। বরং তিনি অর্থনীতিকে একটি বহুমাত্রিক জীবন্ত কাঠামো হিসেবে দেখেছেন– যার মধ্যে রয়েছে সংস্কৃতি, প্রশাসন, নাগরিক মূল্যবোধ এবং বিশ্ব রাজনীতির প্রতিক্রিয়াশীলতা। তিনি ভারতের অতীত ব্যর্থতা ও সাফল্য উভয়কেই সততার সঙ্গে বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতের জন্য যুক্তিসঙ্গত এবং বাস্তবসম্মত পথনির্দেশ তৈরি করেছেন।
India@100 বইটি পাঠকদের মধ্যে চিন্তার খোরাক যোগায়। যারা ভারতের সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীরভাবে ভাবেন– যেমন, নীতিনির্ধারক, শিক্ষার্থী, গবেষক, রাজনীতিক বা সচেতন নাগরিক, এটি তাঁদের জন্য এটি এক অনন্য পুস্তক। বইটি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছে এবং নীতি প্রণয়ন ও বাজেট পরিকল্পনার ক্ষেত্রেও রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
India@100 বইটি কেবল একটি ভবিষ্যৎ দৃষ্টির দলিল নয়, বরং একটি নৈতিক, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও শক্তিশালী ভারত গড়ার রূপরেখা। সুব্রহ্মণ্যমের লেখায় যে দূরদর্শিতা এবং গভীর গবেষণার সমন্বয় দেখা যায়, তা বিরল। যারা আজকের সিদ্ধান্ত দিয়ে আগামী প্রজন্মের ভবিষ্যৎ নির্মাণ করতে চান, তাদের জন্য এই বইটি একেবারে অপরিহার্য।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন